অনেক ক্ষেত্রেই জি’নগত কারণে অর্থাৎ পারিবারিক সূত্রে অ’ল্পবয়সে চুল পেকে যাওয়ার ধাঁচ রয়েছে। কারও ক্ষেত্রে চুল পাকার মূলে রয়েছে পেটের সমস্যা। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে। কিন্তু স্ট্রেস, ড্রায়ারের ব্যবহার, স্টাইলিং প্রোডাক্টের ব্যবহার, রোদে বেশি ঘোরাঘুরির কারণেও চুল পেকে যায়। এটি সহজেই আ’টকানো যেতে পারে। প্রাথমিক পর্যায়ে অ’কালপক্কতা নি’রাময়ের জন্য একটি পাতা অ’ত্যন্ত কাজে আসে।




সেটি কারি পাতা। এই কারি পাতা যদি চুলের গোড়ায় লাগানো যায়, তা পুষ্টি বৃদ্ধি করে। নতুন চুলও গজায়। চুলের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। তাই নিজেকে খানিকটা সময় দিতেই পারেন। বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন কারি পাতার হেয়ার মাস্ক। এই হেয়ার মাস্কের জন্য প্রয়োজন দু টেবিল চামচ নারকেল তেল ও ১০-১২টি কারি পাতা। নারকেল তেল গরম করে নিতে হবে প্রথমে। এরপরই বার্নার বন্ধ করে পাতাগুলো দিয়ে দিতে হবে।




পাতার গন্ধ ও পুষ্টিগুণ যাতে পুরোপুরি তেলের সঙ্গে মিশে যায়, সেই সময়টুকু দিতে হবে। অন্তত ২০ মিনিট। এর পর তেল পুরোপুরি ঠাণ্ডা হয়ে গেলে ঈষদুষ্ণ তেল ভাল করে মাথার চুলে ও চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করতে হবে। সারারাত সেই তেল মাথায় রেখে পরদিন শ্যাম্পু করা যেতে পারে। একই সঙ্গে পানি পাতিলেবু দিয়ে কন্ডিশনিংও করে নিতে হবে। ছুটির দিনে হাতে সময় অনেকটাই বেশি।




কবিরাজ: তপন দেব । এখানে আয়ুর্বেদী ঔষধের মাধ্যমে- নারী ও-পুরুষের সকল প্রকার- জটিল ও গোপন রোগের চিকিৎসা করা হয়। দেশে ও বিদেশে ওষুধ পাঠানো হয়। আপনার চিকিৎসার জন্য আজই যোগাযোগ করুন – ০১৮২১৮৭০১৭০ (সময় সকাল ৯ – রাত ১১ )
সেক্ষেত্রে এই তেল মেখে তার পর কাজকর্ম সেরে গোসলের সময় মাথা ধুয়ে নিলেও উপকার মিলবে। আরও একটু বেশি ফল পেতে ধোওয়ার আগে চুলে ভিটামিন-ই তেল ব্যবহার করতে পারেন। চুল নরম হবে। বাড়িতে কারি পাতা থাকলে আজ থেকেই শুরু করে ফেলুন চুলের য্ত্ন নেওয়া।